ভয় তাড়ানোর পদ্ধতি উদ্ভাবন
মস্তিষ্কে গ্যাঁট হয়ে বসা ভয় তাড়ানোর একটি পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন গবেষকেরা। এ কাজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও মস্তিষ্ক স্ক্যান-প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটিয়েছেন যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন, ভয় দূর করার প্রযুক্তির যে উন্নয়ন ঘটানো হয়েছে, তা
পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার (পিটিএসডি) ও ফোবিয়ার ক্ষেত্রে নতুন চিকিৎসার পথ খুলে দেবে।
বর্তমানে ভয় দূর করার ক্ষেত্রে রোগীদের অ্যাভারসন থেরাপি নামের বিশেষ মানসিক চিকিৎসার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এই চিকিৎসা-পদ্ধতি অনেকের কাছে অপ্রীতিকর, কারণ এ ক্ষেত্রে রোগীকে তাঁর ভয়ের মোকাবিলা করতে হয়। কিন্তু নতুন পদ্ধতিতে গবেষকেরা রোগীর মস্তিষ্ক থেকে অবচেতনভাবেই ভয় দূর করার পদ্ধতি নিয়ে কাজ করেছেন।
গবেষকেরা মস্তিষ্কের ভয় শনাক্ত ও তা পড়তে ‘ডিকোডেড নিউরোফিডব্যাক’ নামের পদ্ধতি তৈরি করেছেন। এতে মস্তিষ্কের কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করতে স্ক্যানিং পদ্ধতি কাজে লাগানো হয়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে ওই ভয়ের বিষয়টি ধরা যায়।
‘নেচার হিউম্যান বিহেভিয়ার’ সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে গবেষণাসংক্রান্ত নিবন্ধ।
গবেষকেরা বলেন, ভয় শনাক্ত করার পরবর্তী চ্যালেঞ্জটি ছিল অবচেতনভাবে মস্তিষ্ক থেকে ভয় কমানো বা পুরোপুরি তাড়ানোর বিষয়টি। এ বিষয়টি নিয়ে পরে গবেষণা করে সফল হন তাঁরা।
গবেষকেরা আশা করছেন, তাঁদের উদ্ভাবিত পদ্ধতিটি চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে।
পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার (পিটিএসডি) ও ফোবিয়ার ক্ষেত্রে নতুন চিকিৎসার পথ খুলে দেবে।
বর্তমানে ভয় দূর করার ক্ষেত্রে রোগীদের অ্যাভারসন থেরাপি নামের বিশেষ মানসিক চিকিৎসার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। এই চিকিৎসা-পদ্ধতি অনেকের কাছে অপ্রীতিকর, কারণ এ ক্ষেত্রে রোগীকে তাঁর ভয়ের মোকাবিলা করতে হয়। কিন্তু নতুন পদ্ধতিতে গবেষকেরা রোগীর মস্তিষ্ক থেকে অবচেতনভাবেই ভয় দূর করার পদ্ধতি নিয়ে কাজ করেছেন।
গবেষকেরা মস্তিষ্কের ভয় শনাক্ত ও তা পড়তে ‘ডিকোডেড নিউরোফিডব্যাক’ নামের পদ্ধতি তৈরি করেছেন। এতে মস্তিষ্কের কার্যকলাপ পর্যবেক্ষণ করতে স্ক্যানিং পদ্ধতি কাজে লাগানো হয়। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে ওই ভয়ের বিষয়টি ধরা যায়।
‘নেচার হিউম্যান বিহেভিয়ার’ সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে গবেষণাসংক্রান্ত নিবন্ধ।
গবেষকেরা বলেন, ভয় শনাক্ত করার পরবর্তী চ্যালেঞ্জটি ছিল অবচেতনভাবে মস্তিষ্ক থেকে ভয় কমানো বা পুরোপুরি তাড়ানোর বিষয়টি। এ বিষয়টি নিয়ে পরে গবেষণা করে সফল হন তাঁরা।
গবেষকেরা আশা করছেন, তাঁদের উদ্ভাবিত পদ্ধতিটি চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে।
No comments